নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

বাংলাদেশ বৃহস্পতিবার। রাত ১০:৪২। ২১ আগস্ট, ২০২৫।

রোহিতের জায়গায় ওয়ানডে অধিনায়ক শ্রেয়াস!

আগস্ট ২১, ২০২৫ ৩:৪০
Link Copied!

অনলাইন ডেস্ক : ভারতের এশিয়া কাপ স্কোয়াডে জায়গা হয়নি শ্রেয়াস আইয়ারের। অন্যদিকে, শুভমান গিলকে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ভাইস ক্যাপ্টেন পদে বসানোয় গৌতম গম্ভীরের দলের অঙ্কটাও পরিষ্কার, টেস্টের পর সংক্ষিপ্ত সংস্করণেও ‘আর্মব্যান্ড’ পেতে যাচ্ছেন গিল।

টেস্ট ও টি-টোয়েন্টির পর ওয়ানডের নেতৃত্ব নিয়েও আছে জল্পনা। বর্তমান অধিনায়ক রোহিত শর্মা যে পড়ন্ত বেলায় আছেন এটা স্বীকার করবেন যে কেউ। সাদা বলের ক্রিকেটেও গিলকে নেতৃত্ব দেওয়া হতে পারে এমন গুঞ্জনও পুরোনো। এর মধ্যে নতুন খবর সামনে এলো। ভারতের পরবর্তী ওয়ানডে অধিনায়ক হতে পারেন শ্রেয়স আইয়ার। বিসিসিআই সূত্রে এমনটাই জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম।

আরও পড়ুনঃ  রুশ ট্রেনে ইউক্রেনীয় বাহিনীর ভয়াবহ হামলা

নির্বাচকরা মনে করছেন শ্রেয়াস লম্বা রেসের ঘোড়া। অন্তত অধিনায়কত্বের ক্ষেত্রে। যদিও এশিয়া কাপের দলে শ্রেয়াস সুযোগ না পাওয়ায় দল নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। তবে বিসিসিআইয়ের অঙ্কটা বেশ পরিস্কার। যে গিলকে টেস্টের পাশাপাশি টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়কও করা হবে আগামীতে। আর রোহিতের পরিবর্তে ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে বোর্ড কর্তাদের মাথায় ঘুরছে শ্রেয়াসের নাম।

সূত্রের খবর, এশিয়া কাপের পরেই ভারতের ওয়ানডে দল নিয়ে একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারে বিসিসিআই। সূত্রের খবর, রোহিত ও কোহলির থেকে ওয়ানডে ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলতে চায় বোর্ড। দু’‌জনকেই ভাবার পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হবে। সবচেয়ে বড় কথা নির্বাচকরা আর রোহিতকে ওয়ানডে অধিনায়ক চান না। এদিকে, সূত্রের খবর রোহিত ও কোহলি সম্ভবত অস্ট্রেলিয়াতেই শেষ ওয়ানডে সিরিজ খেলবেন।

আরও পড়ুনঃ  তেলবাহী ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত, বন্ধ রাজশাহী-রহনপুর রেলযোগাযোগ

প্রসঙ্গত, কোহলির বয়স এখন ৩৬। রোহিতের ৩৮। দু’‌জনে মিলে একদিনের আন্তর্জাতিকে ২৫ হাজারের ওপর রান করেছেন। দু’‌জনেই ২০২৭ বিশ্বকাপ পর্যন্ত খেলতে চান। সেক্ষেত্রে এক জনের বয়স হবে ৩৮। আর অন্যজনের ৪০। ওই বয়সে ফিটনেস ও ফর্ম ধরে রাখা কঠিন। যদিও কোহলির ফিটনেস নিয়ে এখনও কোনও সন্দেহ নেই। তবে শুধু ওয়ানডে খেলে ম্যাচ ফিট থাকা কতটা সম্ভব সেটা বোর্ডকে ভাবাচ্ছে।

আরও পড়ুনঃ  সরকারি সফরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ সেনাপ্রধানের

দুই ক্রিকেটারই ভারতের হয়ে শেষ খেলেছেন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে। রোহিতের নেতৃত্বে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ম্যান ইন ব্লুরা। ৫ ম্যাচে কোহলি করেছিলেন ২১৮ রান। গড় ৫৪.‌৫০। পাকিস্তানের বিপক্ষে ছিল শতরান। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে করেছিলেন ৮৪। অন্যদিকে, টুর্নামেন্টে রোহিত করেছিলেন ১৮০ রান। ফাইনালে তার ব্যাট থেকে আসে ৭৬। গড় ছিল ৩৬। তবে স্ট্রাইক রেট ছিল ১০০।

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল সময়ের কথা ২৪ লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন somoyerkotha24news@gmail.com ঠিকানায়।