নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

বাংলাদেশ বৃহস্পতিবার। রাত ২:২৩। ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫।

৮ বিভাগে ৮টি স্পোর্টস কমপ্লেক্স নির্মাণ করব: আসিফ মাহমুদ

আগস্ট ৩০, ২০২৫ ১০:৩৫
Link Copied!

অনলাইন ডেস্ক : যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, ক্রীড়ায় আস্তে আস্তে প্রাণ ফিরতে শুরু করেছে। প্রতিটি কমিটি তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে। বিকেন্দ্রীকরণকে আমি আমার একটি এজেন্ডা হিসেবে নিয়েছি। সুতরাং, জেলা লীগ থেকে শুরু করে সবকিছু দ্রুত শুরু হয়ে যাবে। ইতিমধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাত আমাদেরকে সফট কমিটমেন্ট দিয়েছে। ৮টি বিভাগে ৮টি স্পোর্টস কমপ্লেক্স আমরা নির্মাণ করব।

শনিবার (৩০ আগস্ট) বিকাল ৩টায় মুন্সীগঞ্জ থেকে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল আসরের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লা. লে. মতিউর রহমান স্টেডিয়াম মাঠে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

আরও পড়ুনঃ  বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, অবকাঠামোর দিকে আগে থেকেই আমার নজর ছিল। আমি আসার পর ফুটবল ফেডারেশনের আন্তর্জাতিক ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে ঢাকা স্টেডিয়ামের কাজ শেষ করেছি এবং চট্টগ্রাম ও নীলফামারীতে নতুন স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়াও, আর কোন কোন স্টেডিয়াম বাফুফুকে দেওয়া যায়, সে চেষ্টা চলছে, যাতে ফুটবল কখনো দমে না যায় বা আটকে না যায়। মাঠগুলোর পরিচর্যাও হচ্ছে, কারণ নিয়মিত খেলা না হলে মাঠগুলো পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে।

উদ্বোধনী খেলায় অংশ নেয় স্বাগতিক মুন্সীগঞ্জ জেলা ফুটবল দল ও মাদারীপুর জেলা ফুটবল দল। এর আগে টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল। এতে মুন্সীগঞ্জ জেলা ফুটবল দল ২-১ গোলে বিজয়ী হয়।

আরও পড়ুনঃ  ভাঙ্গা উপজেলা বিএনপির ২৫ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণা

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত, পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুব রহমানসহ প্রশাসনের বিভিন্ন শ্রেণির কর্মকর্তাবৃন্দ।

জানা যায়, আসরটিতে দেশের সবকটি জেলা দল অংশ নেবে। আটটি বিভাগে বিভক্ত করা হয়েছে জেলাগুলোকে এবং প্রতিটি বিভাগের নামকরণ করা হয়েছে জুলাই শহীদদের নামে। ৬৪ জেলার মধ্যে খেলা হবে হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ম্যাচের ভিত্তিতে। জয়ী ৩২টি দল দ্বিতীয় পর্বে স্থান পাবে। এরপর তৃতীয় পর্বে নির্বাচিত হবে ১৬টি দল। এই ১৬ দল নিয়ে শুরু হবে নক আউট পর্ব। পরে কোয়ার্টার-ফাইনাল, সেমি-ফাইনাল এবং ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে। নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় স্টেডিয়ামে।

আরও পড়ুনঃ  রাকসু নির্বাচন : ডোপ টেস্টে ৮৪১ জন প্রার্থীর নমুনা সংগ্রহ

এই আয়োজনটি সফল করার জন্য মুন্সীগঞ্জ জেলা ক্রীড়া সংস্থাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। মুন্সীগঞ্জ জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত আসরটি জাঁকজমকপূর্ণ করতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। সার্বিক নিরাপত্তা ও আসরটির সফলতা নিশ্চিত করতে ভূমিকা রাখছেন পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার।-ইত্তেফাক

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল সময়ের কথা ২৪ লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন somoyerkotha24news@gmail.com ঠিকানায়।