
স্টাফ রিপোর্টার: গীতা রানির (৬৪) স্বামী সুকেশ হালদার মারা গেছেন সাত বছর আগে। সুকেশ মাছ ধরে বিক্রি করে সংসার চালাতেন। তিনি মারা যাওয়ার পর অসহায় হয়ে পড়েন গীতা। তাঁর চোখের সমস্যা দেখা দেয়। স্পষ্ট কিছু দেখতে পাচ্ছিলেন না। চিকিৎসা করানোর ইচ্ছা থাকলেও টাকার অভাবে হয়ে উঠছিল না। তিনবেলা ঠিকমতো খেতেই পান না, চোখের চিকিৎসা করাবেন কীভাবে? প্রায় অন্ধ হতে বসেছিলেন। শেষ পর্যন্ত ২০১৭ সালে ‘তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব’-এর সহযোগিতায় অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চোখের আলো ফিরে পেয়েছেন এ বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষটি। শুধু গীতা রানি নন, তাঁর মতো অসহায় আরও চার হাজার অসহায় মানুষ চোখে অস্ত্রোপচার সুবিধা পেয়েছেন বিনা মূল্যে। এ ছাড়া ক্লাবটির সহযোগিতায় চোখের বিভিন্ন চিকিৎসা নিয়েছেন আট হাজার মানুষ। এভাবে ৪৪ বছর ধরে গরিব ও দুস্থ মানুষকে বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসাসেবা দিয়ে আসছে...
Developed by BDITHOST