স্বপ্নের পদ্মা সেতুর দ্বার খুলবে আর মাত্র ৪ দিন পর। এই সেতু জীবনযাত্রা, অর্থনীতি আর সড়ক যোগাযোগের বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে। এই পরিবর্তনের ফলে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে যাচ্ছে ঢাকা-বরিশাল নৌ রুটের লঞ্চ ব্যবসায়ীরা। চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় লঞ্চ কোম্পানিগুলো জোর প্রতিযোগিতায় নেমেছে। যাত্রী ধরে রাখতে পাল্লা দিয়ে তৈরি করছেন আধুনিক নৌযান। এগুলোয় নতুন নতুন সুযোগ-সুবিধা যুক্ত করা হচ্ছে। প্রায় প্রতিটি কোম্পানির লঞ্চে চলন্ত সিঁড়ি, এটিএম বুথ, হেলিপ্যাড, সুইমিংপুল, লিফট, আইসিইউ, ডাইনিং, শিশুদের খেলার জোন, রেস্টুরেন্ট, ব্রেস্টফিডিং রুম, ইন্টারনেটসহ অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা যুক্ত করার কথা ভাবছেন লঞ্চ মালিকরা। সেবার মানেও আধুনিকতার ছাপ রাখার বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা। মূলত সেবার মাধ্যমে যাত্রীদের ধরে রাখার চ্যালেঞ্জই গ্রহণ করেছেন নৌযান মালিকরা। এ কারণে কীর্তনখোলা নদীর তীরে দেশীয় প্রযুক্তিতে চলছে সুন্দরবন-১৫ ও ১৬ লঞ্চের নির্মাণকাজ। ৩০০ ফুট লম্বা...
Developed by BDITHOST