নাটোর প্রতিনিধি : নাটোরের নলডাঙ্গার বারনই নদীতে গোঁসলে নেমে নিঁখোজের ১৭ ঘন্টার পর রিমি খাতুন নামের এক শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করেছে এলাকাবাসী ও রাজশাহী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরী দল।
শুক্রবার (১৬ মে) সকাল ৯ টার দিকে উপজেলার ভূষণগাছা এলাকায় নদীতে ভেসে উঠলে উদ্ধার করা হয়।উপজেলার পিপরুল সেন্টার এলাকায় নানীর বাড়িতে বেড়াতে এসে গত বৃস্পতিবার বিকাল ৩ টার দিকে নানীর সাথে রিমি খাতুন বারনই নদীতে গোঁসলে নেমে নিখোঁজ হয়।
রাজশাহী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরী দল বৃস্পতিবার রাত পযন্ত অভিযান চালিয়ে সন্ধান পায়নি।রিমি খাতুন (০৮) উপজেলার বাসুদেবপুর গ্রামের রবিউল ইসলামের মেয়ে ও পিপরুল সেন্টার এলাকার হাজি সাইফুল ইসলামের নাতনী।
নলডাঙ্গা উপজেলা ফায়ার সার্ভিস ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়,গত বৃস্পতিবার উপজেলার পিপরুল সেন্টার এলাকায় নানার মুদি দোকানে হালখাতা অনুষ্ঠানে দাওয়াত খেতে নানা সাইফুলের বাড়িতে মায়ের সাথে বেড়াতে আসে নাতী রিমি খাতুন।
বৃস্পতিবার বিকাল ৩ টার দিকে নানীর সাথে বাড়ির পাশে পিপরুল এলাকায় বারনই নদীতে গোঁসলে নেমে নিঁখোজ হয়।পরে নলডাঙ্গা উপজেলা ফায়ার সার্ভিস খবর দেয় স্থানীয়রা।
খবর পেয়ে নলডাঙ্গা উপজেলা ফায়ার সার্ভিস ও রাজশাহী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরী দল এসে গভীর রাত পযন্ত খোঁজাখুজি করেও কোন সন্ধান মেলেনি।
শুক্রবার সকাল ৯ টার দিকে এক কিলোমিটার দুরে ভূষণগাছা এলাকায় নদীতে শিশু রিমি খাতুনের ভাসমান মরদেহ ভেসে উঠে।পরে স্থানীয়দের সহতায় ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরী দল রিমি খাতুনের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করে পরিবারে কাছে হস্তান্তর করেন।
নলডাঙ্গা উপজেলার ফায়ার সার্ভিসের লিডার হাবিবুর রহমান বলেন,৮ বছরের শিশু গোঁসলে নেমে নিখোঁজ ৮ বছরের শিশু কে উদ্ধারের জন্য খবর দিয়ে রাজশাহী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরী দল ্এনে বৃস্পতিবার রাত পযন্ত খোঁজ করে পাওয়া যায়নি।শুক্রবার সকালে ভূষণগাছা এলাকায় ওই শিশুর মরদেহ ভেসে উঠে।