স্টাফ রিপোর্টার: প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাঁশি ভর্তি ব্যাগ কাঁধে নিয়ে ছুটে চলেন ক্যাম্পাসের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত পর্যন্ত। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সারাদিনই বিচরণ ঘটে তার। ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের কাছেও তিনি খুব পরিচিত মুখ। বাঁশির মূর্ছনায় মাতিয়ে তোলেন পুরো পরিবেশ। এভাবেই ক্যাম্পাসে সুর তুলে বাঁশি বিক্রি করেন গনেশ চন্দ্র দাস। ৩৬ বছর ধরে এই ক্যাম্পাসেই বাঁশি বিক্রি করেন তিনি। যা দিয়ে কোনো রকম খুঁড়িয়ে চলছে তার সংসার। রাজশাহী নগরীর পুঠিয়া উপজেলার কান্দ্রা গ্রামের বাসিন্দা গনেশ চন্দ্র দাস। তিন ছেলে ও এক মেয়ের জনক তিনি। তিন ছেলেই বিবাহিত। তবে ১৫ বছর আগে চিকিৎসার অভাবে ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় তার একমাত্র মেয়ে। পারিবারিক অস্বচ্ছলতার কারণে পড়াশোনা করার সুযোগ হয়নি তার। তারপরও নিজের তীব্র ইচ্ছায় পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন তিনি। কিন্তু...
Developed by BDITHOST