আরিফুল ইসলাম, রাজশাহী : বাউবি উপ-আঞ্চলিক কেন্দ্রের ভূমি অধিগ্রহণের প্রায় ২০ বছর পর বিভিন্ন প্রতিকূলতা যেমন শরীকানা দন্দ্ব, জমির মালিক কর্তৃক চেক গ্রহণে অস্বীকৃতি প্রভৃতি জটিলতা নিরসন করে অবশেষে ভূমি নামজারী সম্পন্ন হয়েছে।
এ প্রক্রিয়ায় উপ-আঞ্চলিক কেন্দ্রের উপ-পরিচালক শাহ মোহা: আব্দুল মালেক তাঁর দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ অবস্থান ও নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। নওগাঁ এসি ল্যান্ড সালমান হাবিব শুনানিতে শাহ আব্দুল মালেক-এর বক্তব্যে সন্তুষ্ট হয়ে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের নওগাঁ উপ-আঞ্চলিক কেন্দ্রের ভূমির নামজারী অনুমোদন প্রদান করেন।
উল্লেখ্য, শাহ আব্দুল মালেক-এর এই সাফল্য নতুন নয়। এর আগে নাটোর উপ-আঞ্চলিক কেন্দ্রের ভূমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত ১৮ বছর ধরে চলমান ফৌজদারি মামলাসমূহে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে রায় ঘোষিত হয়। মোট ৫ (পাঁচটি) মামলার নিষ্পত্তিতে তাঁর প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল। এরই ধারাবাহিকতায় নাটোর উপ-আঞ্চলিক কেন্দ্রের ভূমি উদ্ধার, সীমানা প্রাচীর নির্মাণ ও মূল গেট স্থাপন সম্ভব হয়।
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের নওগাঁ ও নাটোর উভয় উপ-আঞ্চলিক কেন্দ্রের ভূমি সংক্রান্ত দীর্ঘদিনের জটিলতা নিরসন হওয়ায় কার্যক্রম আরও গতিশীল হবে এবং শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাসেবা সহজতর হবে বলে আশা করা যায়।