
আবহাওয়া ও ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্যের কারণে বাংলাদেশ ঐতিহাসিকভাবেই ধান চাষের জন্য খুব উৎকৃষ্ট জায়গা। পুরো বাংলাদেশ জুড়ে ধান চাষ হয়। সারা বছর জুড়ে নানা জাতের ধান হয়। কৃষকরা ধীরে ধীরে দেশীয় জাত থেকে সরে এসে উচ্চ ফলনশীল ও হাইব্রিড জাতের ধান চাষ বাড়ানোর কারণে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে চার কোটি ছয় লাখ টন চাল উৎপাদন করেছে। যা ২০২২-২৩ অর্থবছরের তুলনায় চার দশমিক এক শতাংশ বেশি।দেশে বার্ষিক মোট চালের চাহিদা কম-বেশি চার লাখ মেট্রিক টন। চালের হিউম্যান কনজাম্পশন (সরাররি ভাত) আছে। এছাড়াও নন - হিউম্যান কনজাম্পশন আছে। ১৫-২০ শতাংশ চাল নন-হিউমান কনজাম্পশনে ব্যয় হয়। বিগত কয়েক দশকে দেশের সকল ক্ষেত্রে খাদ্য উৎপাদন উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।প্রাথমিকভাবে খাদ্যের জোগান আসে কৃষি, প্রাণিসম্পদ ও মৎস্যসম্পদ এই তিনটি উৎস থেকে। এ দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় কৃষি,...
Developed by BDITHOST