
স্টাফ রিপোর্টার: রাজশাহীর গ্রামাঞ্চলে দিনরাত মিলিয়ে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না। জাতীয় গ্রিড থেকে চাহিদামতো বিদ্যুৎ না পেয়ে লোডশেডিং করছে পল্লি বিদ্যুৎ সমিতি। এদিকে রাজশাহী মহানগর এলাকাতেও দিনরাতে ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। লোডশেডিংয়ের কারণ হিসেবে বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি (নেসকো) লিমিটেডও একই কথা বলছে। এমন লোডশেডিংয়ের বিরূপ প্রভাব পড়ছে সবখানেই। রাজশাহীর তানোর উপজেলার পাঁচন্দর গ্রামের কৃষক সাবিয়ার রহমান বোরো ধান তোলার পর এখন আবার বীজতলা করতে চাচ্ছেন। এ জন্য বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) গভীর নলকূপ থেকে একঘণ্টা সেচের পানি দরকার। কিন্তু লোডশেডিংয়ের কারণে সোমবার সারাদিনেও পানি পাননি। মঙ্গলবার দুপুরে তিনি পানি পেয়েছেন। সাইফুল জানান, কয়েকজনের সিরিয়ালের পর আমার পানি পাওয়ার কথা ছিল। একজনের পানি নেওয়া হচ্ছেই না বিদ্যুৎ চলে যাচ্ছে। এ জন্য সোমবার...
Developed by BDITHOST