নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

বাংলাদেশ বৃহস্পতিবার। রাত ৮:৪৬। ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫।

জামায়াতের প্রতিষ্ঠান থেকে কেনা ব্যালটে নির্বাচন হচ্ছে ,ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থীর অভিযোগ

সেপ্টেম্বর ১১, ২০২৫ ৩:২২
Link Copied!

অনলাইন ডেস্ক : জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে ছাত্রদল সমর্থিত সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মো. শেখ সাদী হাসান অভিযোগ করে বলেন, জামায়াতে ইসলামীর কোম্পানি থেকে ব্যালট ও ওএমআর মেশিন কিনেছে প্রশাসন। ওই প্রতিষ্ঠানের ব্যালট পেপারেই এখন ভোট হচ্ছে। তিনি এতে কারচুপির আশঙ্কা করছেন।

বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মওলানা ভাসানী হলে এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল সমর্থিত ভিপি প্রার্থী এ অভিযোগ করেন।

আরও পড়ুনঃ  এশিয়া কাপের উদ্বোধনী ম্যাচে দ্রুততম ফিফটি-ক্যাচ মিসের রেকর্ড

তিনি বলেন, ভোটগ্রহণের আগের রাতে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমরা দেখতে পাই, যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে জাকসু নির্বাচনের জন্য জামায়াতে ইসলামের কোনো এক অখ্যাত কোম্পানি থেকে ব্যালট ও ওএমআর মেশিন কিনেছে প্রশাসন। ছাত্র শিবিরের প্যানেলকে বিজয়ী করার লক্ষ্যে ভোটগণনায় কারচুপি করতে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পরে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চাপের মুখে তাৎক্ষণিকভাবে নির্বাচন কমিশন ওএমআর মেশিনে ভোট গণনা সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে।

আরও পড়ুনঃ  সাড়ে ১১ কোটিতে ব্রেভিসকে দলে নেওয়ার কারণ জানালেন সৌরভ গাঙ্গুলি

বিজ্ঞাপন

‘এরপর ম্যানুয়ালি ভোটগণনার সিদ্ধান্ত জানানো হয়। কিন্তু একই কোম্পানির ব্যালট পেপার দিয়ে আজকের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। শিবিরকে জয়ী করার জন্য এ নীল নকশা করা হয়েছে। আমরা নির্বাচন কমিশনকে নতুন ব্যালট পেপারে নির্বাচনের দাবি জানাই। এরকম পক্ষপাতমূলক নির্বাচনের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি আমরা’- বলেন শেখ সাদী।

আরও পড়ুনঃ  এবারও শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই সারাদেশে পূজা উদযাপিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

এসময় নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান রেখে সাদী বলেন, আমরা আশা রাখছি নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা বজায় রাখবেন এবং ছাত্র শিবিরের নীল নকশা বাস্তবায়নের জন্য অপতৎপরতা চালাবেন না।

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল সময়ের কথা ২৪ লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন somoyerkotha24news@gmail.com ঠিকানায়।