নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

ঢাকা রবিবার। বিকাল ৫:১৮। ৪ মে, ২০২৫।

অভিনেত্রী মালাইকা আরোরার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

subadmin
এপ্রিল ৮, ২০২৫ ৮:২৩ অপরাহ্ণ
Link Copied!

অনলাইন ডেস্ক : বলিউড অভিনেত্রী মালাইকা আরোরার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। ২০১২ সালের একটি মামলায় প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে তাকে হাজিরা দিতে বলা হলেও তিনি তা এড়িয়ে গেছেন। সে কারণে মুম্বাইয়ের ম্যাজিস্ট্রেট আদালত জামিনযোগ্য ধারায় অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর, মুম্বাইয়ের কোলাবা এলাকার একটি পাঁচতারা হোটেলে এনআরআই শিল্পপতি ইকবাল শর্মার ওপর হামলার চালানোর অভিযোগ ওঠে অভিনেতা সাইফ আলি খান, শিল্পপতি বিলাল আমরোহি এবং মালাইকার ভগ্নীপতি শাহিল লাদাখের বিরুদ্ধে। সেই ঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল মালাইকাকে।

এবার ১৩ বছরের পুরোনো সেই মারপিটের মামলাই উঠেছে আদালতে। সেই মামলায় ঘটনার সাক্ষী হিসেবে গত শনিবার আদালতে নিজের বয়ান দেন অমৃতা আরোরা।

অমৃতা তার বয়ানে বলেন, ‘আমরা হইহই করে রেস্তোরাঁয় নৈশভোজ সারছিলাম, হঠাৎই এক ব্যক্তি এসে চিৎকার করে বলে—’চুপ করো!’ আমরা সবাই তাতে স্বাভাবিক ভাবেই চমকে যাই। সাইফ তখনই উঠে দাঁড়িয়ে ক্ষমা চেয়ে নেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘ওই ব্যক্তির সঙ্গে শান্ত স্বরে কথা বলার চেষ্টা করেন সাইফ, কিন্তু তাতেও পরিস্থিতি শান্ত হয়নি। এরপর ঘর থেকে বেরিয়ে যান ইকবাল নামের সেই ব্যক্তি।’

যদিও অমৃতা বা সাইফ কেউই বুঝতে পারেননি, ওই ব্যক্তি তাদের কক্ষের বাইরে দাঁড়িয়েছিলেন, আর এরপরই পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়।

বয়ানে বলা হয়, ওই ব্যক্তি কিছুক্ষণ পর সেখান থেকে চলে যান, আর তাদের ডিনার স্বাভাবিকভাবে চলতে থাকে। তবে, কিছুক্ষণ পর সাইফ যখন ওই রেস্তোরাঁর ওয়াশরুমে যান, তখন হঠাৎই তারা একাধিক উঁচু গলায় তর্কাতর্কির আওয়াজ শুনতে পান, যার মধ্যে সাইফের গলাও ছিল। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই, সেই ব্যক্তি আচমকা তাদের ব্যক্তিগত জায়গায় ঢুকে সাইফের গায়ে হাত তোলেন।

সাইফের দাবি, ওই এনআরআই ব্যবসায়ী ইকবাল শর্মা তাদের টেবিলে এসে নারীদের উত্ত্যক্ত ও গালিগালাজ করেন। আর সে থেকেই শুরু হয় এই দ্বন্দ্ব।

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল সময়ের কথা ২৪ লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন somoyerkotha24news@gmail.com ঠিকানায়।