ঢাকা ভোর ৫:৪০। বুধবার ১৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ। ৩০শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ।
  1. অপরাধ
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. আরো
  6. এক্সক্লুসিভ নিউজ
  7. কবিতা
  8. কলাম
  9. কোভিড-১৯
  10. খুলনা
  11. খেলা
  12. চট্টগ্রাম
  13. চাকুরী
  14. চাঁপাইনবাবগঞ্জ
  15. জয়পুরহাট
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বেনজীর ও তার স্ত্রী-কন্যার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

Somoyer Kotha
ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২৫ ৫:০১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

অনলাইন ডেস্ক : অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ও তার স্ত্রী, দুই কন্যার বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা-১ এ দুদকের উপপরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

মামলায় বেনজির ছাড়াও তার স্ত্রী জীশান মীর্জা, দুই কন্যা ফারহীন রিশতা বিনতে বেনজীর ও তাহসীন রাইসা বিনতে বেনজীরকে আসামি করা হয়েছে। মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪(৩) ধারা এবং দণ্ডবিধি ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামি বেনজীর আহমেদ কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি, করপোরেট শাখা, ঢাকা থেকে চেকের মাধ্যমে ৫ কোটি টাকা, স্ত্রী জীশান মীর্জা তার ব্যাংক একাউন্ট থেকে ১ কোটি করে ২ বারে ২ কোটি টাকা, বড় মেয়ে ফারহীন রিশতা বিনতে বেনজীর তার একাউন্ট থেকে সাড়ে ১৭ লাখ টাকা উত্তলন করেন। টাকাগুলো তাদের নামে এফডিআর করা ছিল। কিন্তু মেয়াদ উত্তীর্ণের আগেই তারা টাকা তুলে নিয়েছেন। এই টাকার গ্রহণযোগ্য উৎস পাওয়া যায়নি।

বেনজীর আহমেদ র্যাবের মহাপরিচালক ও পুলিশের আইজিপিসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। দায়িত্ব পালনকালে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে তিনি এই অর্থ অর্জন করেছেন বলে এজাহারে বলা হয়েছে।

অনুসন্ধানে আরও দেখা যায়, জীশান মীর্জা, তাদের ২ কন্যার যৌথ মালিকানাধীন ‘সাউদার্ন বিজনেস ইনিশিয়েটিভ’ নামে সোনালী ব্যাংক পিএলসি, লোকাল অফিস, ঢাকা থেকে সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে ৩ কোটি ৭ লাখ টাকা এবং ‘সাভানা ফার্ম প্রোডাক্ট’ নামে চলতি হিসাব থেকে ১৪ লাখ টাকা তুলেছেন।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, জীশান মীর্জা প্রিমিয়ার ব্যাংক, উত্তরা শাখা থেকে ৬০ লাখ টাকা, তাহসীন রাইসা বিনতে বেনজীর ২০ লাখ টাকা এবং পরবর্তীতে চেকের মাধ্যমে আরো ১৬ লাখ টাকা নগদ তুলেছেন এবং গোপন করেছেন।

সার্বিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, তারা এভাবে ৩টি ব্যাংকের ৭টি হিসাব থেকে মোট ১১ কোটি ৩৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা ৪ কর্ম দিবসে তুলেছেন। কিন্তু পরে এই টাকা কোথাও বিনিয়োগ করার প্রমাণ পাওয়া যায়নি এবং তারা টাকা তুলেই বিদেশে চলে যান। যা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দণ্ডবিধি ১০৯ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

মামলার তদন্তকালে অভিযোগের সঙ্গে অন্য কারও সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তা আইনের আওতায় আনা হবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
ঢাকা অফিসঃ ১৬৭/১২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা- ১০০০ আঞ্চলিক অফিস : উত্তর তেমুহনী সদর, লক্ষ্মীপুর ৩৭০০