• ঢাকা, বাংলাদেশ
  • ২৪শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  • নিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  • somoyerkotha24news@gmail.com
  • +880-1727-202675

ডলারের নিচে ইউরোর দাম

প্রকাশ: রবিবার, ১৭ জুলাই, ২০২২ ৬:০২

ডলারের নিচে ইউরোর দাম

গত ২৩ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম বারের মতো মার্কিন মুদ্রা ডলারের নীচে নেমে গেল ইউরোপীয় ইউনিয়নের একক মুদ্রা ইউরোর দাম। গত তিন ইউরো ও ডলার সমান ছিল। এর আগে ডলারের উপরে ছিল ইউরোর দাম। ডলারের দামের সঙ্গে টাকার বিপরীতেও ইউরোর দাম ডলারের নীচে নেমে গেল।

বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার মধ্যরাতে বা ইউরোপের সময় একই দিনের লেনেদেনের শেষ ভাগে প্রতি ইউরোর দাম বাড়ায় দশমিক ৯৯ ডলার। অর্থাৎ এক ডলারেরও কম। একই সঙ্গে এক ডলারের দাম বাড়ায় ১ দশমিক ০১ ইউরো। অর্থাৎ ডলারের নিচে চলে যায় ইউরোর দাম।

আরও পড়ুনঃ  আরএমপির মাসিক কল্যাণ সভা

এর আগে গত তিন দিন ইউরো ও ডলারের দাম সমান ছিল। অর্থাৎ এক ইউরো দিয়ে এক ডলার পাওয়া যেত। এর আগে দীর্ঘ সময় ডলারের অনেক ওপরে ছিল ইউরোর দাম।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হলে প্রথমে রাশিয়ান মুদ্রা রুবলের দাম ব্যাপকভাবে কমতে থাকে। গত দেড় সপ্তাহ ধরে রাশিয়ান মুদ্রা রুবলের দাম বাড়ছে। এর বিপরীতে সবচেয়ে বেশি কমছে ইউরোর দাম। আগে এক ইউরো দিয়ে ১০০ রুবেল পাওয়া যেত। এখন এক ইউরো দিয়ে মাত্র ৪৬ রুবেল পাওয়া যাচ্ছে। অর্থাৎ ইউরোর বিপরীতে রুবেল শকিআতশালী হয়েছে প্রায় ৫৪ শতাংশ।

আরও পড়ুনঃ  বাগমারায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া’র রোগ মুক্তি কামনায় ইফতার মাহফিল

বাংলাদেশে বৈদেশিক লেনদেনের প্রধান মুদ্রা হচ্ছে ডলার। ডলারের বিপরীতে ইউরোর দাম কমায় টাকার বিপরীতেও ইউরোর দাম কমেছে। গত এক বছর আগে এক ইউরো দিয়ে ১০৪ টাকা পাওয়া যেত। তখন এক ডলার দিয়ে পাওয়া যেত ৮৬ টাকা। এখন এক ইউরো দিয়ে পাওয়া যাচ্ছে ৯৩ টাকা ৭৪ পয়সা। আর এক ডলার দিয়ে পাওয়া যাচ্ছে ৯৪ টাকা।

ইউরোর দাম বাড়াতে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক ধাপ সুদের হার বাড়িয়েছে। চলতি মাসে আরও এক ধাপ বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। তার পরও ইউরোর পতন থামছে না।

আরও পড়ুনঃ  অল্প সময়ের মধ্যে সংস্কার করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে : মিনু

ইউরোপের দেশগুলো রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে তেল, গ্যাসসহ অন্যান্য খনিজ সম্পদ আমদানি করে নিজেদেও চাহিদা মেটাতো। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মিত্র দেশগুলো রাশিয়ার উপর অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপ করলে রাশিয়া থেকে পণ্য আমদানি বহুলাংশে কমে যায়। এতে সংকটে পড়ে ইউরোপের দেশগুলো। উৎপাদন কমে যায়। অর্থনীতিতে স্থবিরতা নেমে আসে। পণ্যেও দাম বেড়ে যায়। এতে মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে সাড়ে ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। যুদ্ধের আগে যা ছিল এক শতাংশের নীচে।

সর্বশেষ সংবাদ

 

রাজনীতি-এর আরও সংবাদ

 



সম্পাদক ও প্রকাশক : ইয়াকুব শিকদার

ঢাকা অফিস: ১২১,ডি.আই.টি, এক্সটেনশন রোড, ফকিরাপুল, মতিঝিল, ঢাকা-১০০০। রাজশাহী অফিস: বহরমপুর (সিটি বাইপাস), জিপিও-৬০০০, রাজপাড়া, রাজশাহী। ই-মেইল: somoyerkotha24news@gmail.com, মোবাইল: 01727202675